Monday, 30 September 2013

বাবা-মা চিন্তায় পড়েন সারা দিন সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করার পরও ছেলে সামাজিক বিজ্ঞানে ৩৩-এর বেশি পায় না কেন?


সন্তানদের নিয়ে বাবা- মায়েরা সব সময় চিন্তার মধ্যে থাকেন। সন্তান কোথায় যায়,
কার সঙ্গে মেশে এসব নিয়ে তাঁদের চিন্তার শেষ নেই। ইদানীং এ ভাবনা পেয়েছে নতুন মাত্রা। ছেলেমেয়েরা ‘টেক্সটবুক’
বাদ দিয়ে সারা দিন ‘ফেসবুক’ নিয়ে মেতে আছে। ফেসবুক জিনিসটা কী,
জিজ্ঞেস করলে সন্তান গম্ভীর মুখে বলে,
এটা হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগের একটা ওয়েবসাইট। বাবা-মা আবার চিন্তায় পড়েন। সারা দিন সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করার পরও ছেলে সামাজিক বিজ্ঞানে ৩৩ এর বেশি পায় না কেন?
এর ওপর নানা জায়গা থেকে তথ্য আসে— ফেসবুকে ছেলেমেয়েরা সময় নষ্ট করছে,
বিপথে চলে যাচ্ছে আরও কত কী!
কিসের সামাজিক যোগাযোগ?
ফেসবুক তরুণসমাজকে নষ্ট করে দিচ্ছে—এ বক্তব্যের সঙ্গে তাঁরাও একমত। অতএব,
ফেসবুক বন্ধ। কিন্তু ফেসবুকের মাধ্যমেও যে অনেক ভালো কিছু হয়,
হচ্ছে এবং আরও হওয়া সম্ভব,
তা সবাই ভুলে বসে আছে। ফেসবুকে অনেক গ্রুপ আছে,
যারা সামাজিক কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকে। ‘আমরা খাঁটি গরিব...
’ তেমনই একটি গ্রুপ। মজা করার জন্য খোলা হলেও শুধু মজাতেই গ্রুপটি আটকে থাকেনি। গত জানুয়ারির তীব্র শীতে এই গ্রুপের সদস্যরা ফেসবুকের মাধ্যমে ত্রাণ সংগ্রহ করে কুড়িগ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে দিয়ে এসেছেন। জানুয়ারির সেই মিশনের পর ২৬ জুন পথশিশুদের আম বিতরণ করে তাঁরা সফলভাবে শেষ করেছেন তাঁদের দ্বিতীয় মিশন। ফেসবুকের মাধ্যমে তাঁরা শিশুদের আম দিলেন কীভাবে— অনেকেই করেন এ প্রশ্নটা। উত্তর খুবই সোজা। ‘আমরা খাঁটি গরিব...’
গ্রুপের সদস্য প্রায় দু হাজার ৪০০ জন। পথশিশুদের আম খাওয়ানো হবে—এ ঘোষণা শুনে অনেকেই এগিয়ে এসেছেন। কিন্তু কীভাবে খাওয়ানো হবে?
আলোচনায় ঠিক হয়,
অপরাজেয় বাংলা নামের একটি সংগঠন ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় শ্রমজীবী বা পথশিশুদের জন্য স্কুল পরিচালনা করে;
যাকে বলে স্ট্রিট স্কুল। সেই স্কুলের শিশুদের দেওয়া হবে আম। গ্রুপের সদস্যদের সবারই অনলাইনে পরিচয়,
কিন্তু দেখে তা বোঝার উপায় নেই। সবাই মিলে টাকা সংগ্রহ করে জমা দেন গ্রুপের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। সেই টাকা দিয়ে কেনা হয় ৩৫০ কেজি আম। ভাড়া করা হয় পিকআপ। তারপর ২৬ জুন সকালে প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে শুরু হয় যাত্রা। গ্রুপের তরুণ সদস্যদের আগ্রহের সীমা নেই। ছাদ খোলা পিকআপে বৃষ্টিতে ভিজে গরিব গ্রুপের সদস্যরা গাইতে গাইতে যখন যাচ্ছিলেন,
আশপাশের লোকজন অবাক না হয়ে পারেনি। পিকআপ প্রথমে থামল গাবতলী বাস টার্মিনালের একটি স্কুলে। তারপর একে একে মোহাম্মদপুর টাউন হল,
কমলাপুর রেলস্টেশন,
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম,
হাইকোর্ট মাজার,
চন্দ্রিমা উদ্যানের স্কুলগুলোর শিক্ষার্থী এবং রায়ে রবাজার বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ,
বছিলা বস্তি এবং ধান মন্ডির পথশিশুদের আম দেওয়া হয়। এক একটা স্কুলে পিকআপ থামে,
আর শুরু হয় স্কুলের শিক্ষার্থীদের উল্লাস। তাদের উল্লাস দেখে মনে হচ্ছিল তারা আম না,
ঈদের চাঁদ দেখছে। অবশ্য পাকা আম তাদের কাছে ঈদের চাঁদের মতোই। বছরে দুবার চাঁদ দেখা গেলেও দুবার আম খাওয়া তাদের অনেকেরই ভাগ্যে নেই। ‘নেই’ শব্দটা এই শিশুদের সঙ্গে আঠার মতো লেগে আছে। তাদের গায়ে কাপড় নেই,
স্কুলে আলাদা কক্ষ,
বেঞ্চ, বই-খাতা-কলম কিছুই নেই। এমনকি অনেকের বাবা- মাও নেই। মোহাম্মদপুরের ছোট্ট মেয়ে সুরমা দুই হাতে দুটি আম নিয়ে দাঁত বের করে হাসছিল। আম দুটি সে খাবে না,
বাড়িতে তার মা আর বৃদ্ধ নানি আছেন,
তাঁদের জন্য নিয়ে যাবে। আর বাবা?
‘বাবা নাইগা,
আরেকটা বিয়া কইরা ভ াগসে।’
এত কষ্টের পরও সে স্কুলে আসছে,
সবার সঙ্গে গলা মিলিয়ে পড়ছে— আ-তে আম। কিন্তু ওই পড়া পর্যন্তই,
আম আর তাদের খাওয়া হয় না। তার পরও বছরের প্রথম আম পেয়ে একা না খেয়ে নিয়ে যাচ্ছে মা আর নানির জন্য!
এদে মধ্যে কোনো জড়তাও নেই। দেখে মনে হচ্ছিল আম দিতে আসা ভাইয়া- আপুদের তারা খুব ভালো করে চেনে। কী চমৎকার করে বলে—‘ভাইয়া,
আমার একটা ছবি তুলে দ্যান তো।’
সেই ছবি দেখানোর পর আরও সুন্দর করে বলে,
‘ছবি ভালো আসেনি,
আবার তোলেন।’ চন্দ্রিমা উদ্যানের মামুন আম দেওয়ার সময় গাছে উঠে বসে আছে। সবাই আম নিয়েছে,
সে নেবে না, গাছ থেকেও নামবে না। তার মন খারাপ। আম দিতে আসা এক ভাইয়া তাকে গাছ থেকে নামিয়ে হাতে আম তুলে দিতেই তার মন ভালো হয়ে গেল। শুধু ভালোই না,
খুশিতে তার চোখে পানি চলে এল। হাসি-কান্না দুটোই একসঙ্গে। কী সুন্দর দৃশ্য!
রায়েরবাজারে পিকআপে ব্যানার দেখে একজন প্রশ্ন করলেন,
‘এই ফেসবুক জায়গাটা কোথায়?’
সব খুলে বলার পর তিনি বললেন,
‘সবই বুঝছি,
কিন্তু আপনাদের উদ্দেশ্যটা কী?’
উদ্দেশ্য একটাই। হাসি দেখা। মাত্র দুটি আম পেয়েই দরিদ্র শিশুগুলোর মুখে যে হাসি ফুটেছে,
তা কয়জন দেখতে পারে?
আম পেয়ে শিশুরা সবাই মিলে গলা ফাটিয়ে বলছিল ‘থ্যাংক ইউ!’
গ্রুপের সদস্যরা এই শব্দটা জীবনে অনেকবার শুনেছেন;
কিন্তু কখনোই এতটা ভালো লাগেনি।

Elo Melo Golpo

Tuesday, 3 September 2013

শিরোনামঃ আমি বাংলায় গান গাই কথাঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায় সুরঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায় কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়

কন্ঠঃ মাহমুদুজ্জামান বাবু অ্যালবামঃ চোখ ভেসে যায় জলে

আমি বাংলায় গান গাই আমি বাংলার গান গাই আমি, আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুঁজে পাই ।।

আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন আমি বাংলায় বাঁধি সুর আমি এই বাংলার মায়াভরা পথে হেঁটেছি এতটা দূর

বাংলা আমার জীবনানন্দ বাংলা প্রানের সুর আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ ।।

আমি বাংলায় কথা কই আমি বাংলার কথা কই আমি বাংলায় ভাসি, বাংলায় হাসি, বাংলায় জেগে রই ।।

আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে করি বাংলায় হাহাকার আমি সব দেখে শুনে ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার

বাংলাই আমার দৃপ্ত স্লোগান ক্ষিপ্ত তীর ধনুক আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ ।।

আমি বাংলায় ভালবাসি আমি বাংলাকে ভালবাসি আমি তারি হাত ধরে সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে আসি ।।

আমি যা কিছু মহান বরণ করেছি বিনম্র শ্রদ্ধায় মেশে তেরো নদী সাত সাগরের জল গঙ্গায় পদ্মায় ।।

বাংলা আমার তৃষ্ণার জল তৃপ্ত শেষ চুমুক আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ ।।

আমি বাংলায় গান গাই আমি বাংলার গান গাই আমি, আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুঁজে পাই ।।

আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন আমি বাংলায় বাঁধি সুর আমি এই বাংলার মায়াভরা পথে হেঁটেছি এতটা দূর ।।

বাংলা আমার জীবনানন্দ বাংলা প্রানের সুর আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ ।।


Elo Melo Golpo

Wednesday, 14 August 2013

Gaan:- ami kosto pete valobashi

Song: Kosto Pete ValobashI
Artist: Ayub Bacchu
Kono shukher choya pete noy
noy kono notun jiboner khoje
tomar chokhe takiye thaka alo kito hashi noy
asha noy ,, na bola vasha noy ||


Ami Kosto pete valobashi
Tai tomar kache chute ashi |


Buker ek pashe rekhechi jol_hin moruvumi
icche holei jokhon tokhon osru fota dew tumi
tumi chaile ami debo Othoi sagor pari ||


Jokhon amar kosto gulo projapotir moto ure
bishader shob kota ful chup chap jhore pore
amar akash jure megh vore geche vule ||



( kichu kichu gaan ache ja kokhono vular motona,
sei rokom ekta gaan " ami kosto pete valobashi" )

Thursday, 4 July 2013

Elo Melo Golpo

ঘুষ কী?
সাধ্যের বাইরে খরচ করার ইনকাম!


প্রেম কী?
আতঙ্কিত করব,
নাকি একটা ভালো পরামর্শ দেব?


অনেকে চোখের বদলে মাথায় চশমা পরে কেন?
যার চোখ যেখানে।


মীরজাফর আর বিশ্বাসঘাতকের মধ্যে পার্থক্য কী?
মীরজাফ একজনই,
কিন্তু যুগে যুগে বিশ্বাসঘাতকের অভাব নেই!


আমরা স্বপ্ন দেখি কেন?
বাস্তবতা দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে পড়ি বলে।


গিন্নির ঝাড়ির হাত থেকে বাঁচার সহজ উপায় কী?
মুখ বুঝে সহ্য করা!

দেশপ্রেমিক কাকে বলে?
কোন সংজ্ঞাটা বলব,
নতুনটা,
না যেটা জানতেন সেটা?


Monday, 1 July 2013

বিবাহিত পুরুষ নিয়া মসকরা


পুরুষ দুই প্রকার, জীবিত এবং বিবাহিত। আর্থাৎ যাহা জীবিত তাহাই অবিবাহিত এবং যাহাই মৃত তাহাই বিবাহিত। ইহকালে তাহারে স্ত্র ীদের দ্বারা শারীরিক, মানুসিক নির্যাতন অর্থাৎ তাহাদের হুকুম পালন, ঝাড়ি খাওয়া এবং মন রক্ষা করতে করতে ইন্ত েকাল ফরমান (ইন্নানিল্লাহে.....)। ইহা অবশ্য আত্বিক মরন। অর্থাৎ বিবাহিত পুরুষদের আত্বিক মরণ ঘটিয়া থাকে। তাহাদের কেবল শরীরখানা ক্লান্ত হইয়া বাচিয়া থাকে... আমি তাহাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করি...সবাই বলেন আমীন!!


বিবাহিতঃ ফকির বাবা, বড় স্বাধ কইরা একখানা বিয়া ক রছিলাম, কিন্তু এই বউয়ের জ্বালায় এখন আমার গৃহত্যগী হওয়ার উপক্রম হইছে, মেহেরবানি দা ওয়াই দেন। ফকির বাবাঃ ওরে এই দাওয়াই আমার কাছে নাই, আমি নিজেই বউয়ের জ্বালায় ১২বছর আগে ঘর ছারছি....

উক্ত কৌতুক হইতে আমরা বুঝতে সক্ষম যে একজন বিবাহিত পুরুষের মনে কত কষ্ট। যেই ঘর ছিল তাহাদের কত আপন সেই ঘর ছাইরা তাহাদের বনে বাদারে ঘুইরা ফিরা চুলে জট বাধাইয়া সন্যাসি হইতে হয়, কেবল মাত্র বিবাহ করার কারণে. .তারপরেও কি বলবেন আপনারা আমাদের চাইতেও সুখি?

স্ত্রীঃ ওগো শুনছো, স্বর্গে নাকি স্বামি স্ত্রী একসাথে যেতে পারবে না? স্বামিঃ হুমমম! এই কারণেই ওটা স্বর্গ!!

এতেই কি বোঝা যায়না যে বি বাহিতরা এই দুনিয়ার কষ্ট সেই দুনিয়ায় পাইতে চায়না বইলা স্ বস্ত্রীক স্বর্গেও প্রবেশ করতে চায় না? আহহ বেচারারা বউদের রাইখা স্বর্গে হুর নিয়া ঘুড়ুনের স্বপ্নে বিভোর!!!

১ম বোনঃ জানিস তোর দুলাভাই য্তখন বাসায় না আসে আমি তার জন্য অপেক্ষা করি,ভাত খাই না!! ২য় বোনঃ তাহলেতো তোমাদের সম্পর্ক অতি মধুর!!! ১ম বোনঃ আরে রাখ তোর সম্পর্ক!! তোর দুলাভাই অফিস থেকে ফিরলে তাকে দিয়া ভাত রান্না করাই, তারপর খাই!

কি দুঃখের কথা!! সারাদিন অফিসের কাজ করতে করতে জান বাইর হইয়া যায়,তার উপড় যদি ঘরে গিয়া বউরে র ান্না কইরা খাওয়াইতে হয় তাইলে সেই জীবনের কি দরকার? অবশ্য আপনারা'তো মৃত আমাদের প্রবাসি বিবাহিত ব্লগার ভাইরা কি সুন্দর রান্না করে,তা দেখলেই আমরা বুঝবার পারি তাহারা দেশ থিকা কিমুন ট্রেনিং নিয়া গেছে

কবি বলছেন "যৌবনে দাও রাজটিকা"। কবি কিন্তু কোন বিয়াইত্তা পুরুষের কপালে রাজটিকা পরাইতে চায়নাই,কবি আমাদের মত অবিবাহিত পুরুষের যৌবনে রাজটিকা পড়াইতে চাইছেন। বিবাহিতরা'তো মৃত!! মৃত মানুষের আবার যৌবন কিসের? তাহারা বন্দি শিকলে, কারাগারে...আর আমরা হইলাম মুক্ত,নাই কোন পিছুটান,দেশ ও দশের উন্নয়নে আমাদের মত যৌবনওয়ালা মানুষই থাকে।

গেরাম দেশের একটা প্রবাদ আছে " যখন আছে দুই পাও (পা) যেথায় খুশি সেথায় যাও। যখন আছে চার পাও, ভাত,কাপড় দিয়া যাও। যখন আছে ছয় পাও বাবা তুমি কোথায় যাও"

শেষ!! পুরা শেষ!! জীবনডা এক্কেবারে শেষ!! বিয়া করলেই ডাকাডাকি শুরু হইয়া যায়। কোন খানেই যাওয়া যায় না। চার পাও এবং ছয় পায়ের নজরদারিতে এক্কেরে লাইফটা ফানাফানা হইয়া যায়!!

রমজানের শুরুতে এই ব্লগে কয়েকজন বিবাহিত ব্লগার অবিবাহিতদের " আঙ্গুর ফল টক" বলিয়া ব্যঙ্গ করছেন। ওস্তাদের মাইর শেষ রাইতে হিসাবে আইজ আপনাগের ব্যঙ্গ আপনাদের ফিরাইয়া দিমু। হ্যা ভাই আঙ্গুর ফল,কথাটা মিছা কন নাই। আঙ্গুর ফল আসলেই টক,ব্যপক টক, এতই টক যে উহা আপনারা ছাড়া আর কেউ ভক্ষন করে না । আমাদের জীবনটা হল মধুময়...চারিদিকে মধু আর মধু...আকাশে মধু..বাতাসে মধু... সবখানেই মধু... আপনারা বইসা বইসা টকফল খাইতে থাকেন গিয়া

পরিশেষে, ব্যপক তথ্য,ব্যপক প্রমাণ লইয়া ব্যপক মসকরা করলাম উনাদের নিয়া। তবুও উনারা ইকটু পরে আগের কথাই আবার কইতে শুরু করবেন। কারণ বিবাহিত পুরুষরা একই কথা বারবার বল

আমি কিন্তু জীবিত

Friday, 7 June 2013

আমি ভাবি। সে ভাবে। তারা ভাবে। আমরা ভাবি।

আমি ভাবি। সে ভাবে। তারা ভাবে। আমরা ভাবি।


আমি ভাবি যে আমি ভাবি। সে ভাবে যে সে ভাবে। তারা ভাবে যে তারা ভাবে। আমরা ভাবি যে আমরা ভাবি। প্রত্যেকেই ভাবে যে শুধু সে-ই ভাবে। একেবারে সার্বিক চিন্তা-মহামারি। শ্বব্যাপী বুদ্ধিমত্তার চুলকানি। আমি ভাবি,
কী নিয়ে ভাবা যায়?
সে ভাবে,
কী নিয়ে ভাবা যায়?
সবাই ভাবে,
কী নিয়ে ভাবা যায়?
আমরা ভাবি,
কী নিয়ে ভাবা যায়,
যাতে সবাই ভাবে যে আমরা ভাবি। তারা ভাবে,
আমরা তাদের হয়ে ভাবি। আমরা ভাবি,
তারা আমাদের হয়ে। এ কারণে আমরা কিছু নিয়েই ভাবি না। কেউ কিছু নিয়ে ভাবে না। সবাই শুধু ভাবে,
কী করে কিছু না ভাবা যায়। কারণ,
তারা ভাবে,
অন্য কেউ তাদের হয়ে ভাবে। আমি তার দিকে ইঙ্গিত করি,
সে আমার দিকে। তারা আমাদের দিকে ইঙ্গিত করে,
আমরা তাদের দিকে। সবাই পরস্পরের প্রতি ইঙ্গিত করে। ফুটন্ত পানির মতো গাত্রদাহ সকলের: ‘ভাবছেন,
কিছু না ভাবা খুব সহজ?
চারপাশে বিপুল উদ্বেগ। মগজে চিড় ধরছে,
ঠিক যেন বরফ। বরফ যখন গলবে,
তখন বসন্তকাল…’